খনখনে এই শীতের মাঝেই বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) বেশ কিছু জেলায় বৃষ্টির দেখা মিলেছে। তাছাড়া পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায়ও পাঁচ বিভাগে বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
বৃহস্পতিবার(১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬ টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ বিহার পর্যন্ত বিস্তৃত। লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসের প্রথম দিনের চিত্রে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘনকুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহণ এবং সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে।
শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, কিশোরগঞ্জ ও নওগাঁ জেলাসহ রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ছয়টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে।
রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘনকুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহণ এবং সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে। এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
২০ জানুয়ারি সন্ধ্যা ছয়টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে।
রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘনকুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহণ এবং সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে। সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।